সদ্য ডানা মেলা পাখি যখন নীল আকাশের নীরব প্রান্তরে তাকায়। প্রতিটি স্মিতি ক্ষনে আবাক কোটরে সবাক চাহনিতে সজীব চক্ষু মেলে স্বপ্নের বাধ ভেঙে বারে বারে ফিরে আসার গান গায়।সেই গানের মধ্যে কোন লোভ নাই, নেই কোন লালসা। একরাশ ইচ্ছে নিয়ে স্বপ্ন গুলো ঝাপটা মেরে শুধু ক্ষণিকের ভরসা। সব যন্ত্রণা-মন্ত্রণা মুছে দাও।
জানালা খোলা,
নীল আকাশ রয়েছে এখনও নীল,
সন্ধ্যাদীপে আছে বেধ-বেদনার মিল।
তারপরও ভালোলাগে,
রাতবিরেতে রিক্তা জীবনের পথে শিলে,
ভোর-ডাকে সিন্ধু নদের তীরে।
অতপর,
আবার জানালা খোলা,
এবার মনে হয় এঁটে গেছে চাকতিতে,
জীবনে মত থমকে থেকে দাড়াতে।
তা ঠিক সেই বিকেলের স্মৃতির মতই পূরোনো,
কবে চলে গেছে…
মনে আছে তবু, মনে নেই।
আমি আবার আগের মত জানালা খুলেছি। এবার মনের জানালা। দেখি কোনো রুপকথার স্বপ্নের মত নীল কোনো লাল ঝুটিকে দেখতে ভালো লাগে কিনা। কত জিনিসই তো ভালো লাগে। না, এবার মন দিয়ে দেখি।
মনটাও ভারি আদ্ভুত। ওর ভালো লাগানো, তা যেন স্বপ্নের কাছেও স্বপ্ন। ফিরে পাওয়ার প্রতিটি পাতা আজ নিশ্চুপ। লেগেছে দামামা সপ্নের কাঁটা চুরচুর।
যাই হোক
শত কবিতার মাঝে
আজ বাজল গান
সপ্নের গান
ছন্দে ছন্দে তার শুরু
ছন্দেই তার শেষ
তাই তো কি মরিয়া
না জানি কি হারিয়ে
বড় ইচ্ছে করছে
কথা বলতে।
সময় লাগবে না,
শুধু বলব…
সপ্ন!
ভালো আছ?
কতদিন পর…….!
জানো,
আমি তোমার কথাই ভাবছি।
নাহ্.
ঘুম আসছে না।
মাথার মধ্যে শুধু
ঘুরপাক খাচ্ছে,
সেই কাঙ্কিত প্রত্যয়।
খানিকটা আকাঙ্ক্ষা।
দেবেনা তা পুড়াতে।
বাহ্,
বেশ লাগছে তো।
সপ্নকে সপ্নের মত চাইবই
সপ্ন আমি
প্রান ভরে দেখবই।